এজাজ মামুন:ক্রিকেটের সর্বোচ্চ নিয়ন্ত্রক সংস্থা ইন্টারন্যাশনাল ক্রিকেট কাউন্সিল (আইসিসি) বাংলাদশের ক্রিকেটের নক্ষত্র, বাংলাদেশ টেস্ট ও টি-২০ ক্রিকেট দলের অধিনায়ক সাকিব আল হাসানকে ম্যাচ পাতানোর প্রস্তাব গোপন করার জন্য দুই বছরের জন্য নিষিদ্ধ করেছে। সাকিবের বিরুদ্ধে মূল অভিযোগ, এক ভারতীয় জুয়াড়ির অনৈতিক প্রস্তাব সাকিব আইসিসির দুর্নীতি দমন ইউনিটকে জানাননি। ঘটনার সময়কাল ২০১৭ সালের নভেম্বর থেকে ২০১৮ সালের এপ্রিল পর্যন্ত। দুটি আন্তর্জাতিক ও একটি আইপিএল ম্যাচের আগে জুয়াড়ি দীপকের কাছ থেকে প্রস্তাব পেয়েছিলেন দলের গোপন খবর ফাঁস করবার। কিন্তু মাঠের দৃঢ়চেতা সাকিব হেরে গেছেন নিজের কাছে। জুয়ারীর প্রস্তাবে রাজী না হয়েও জুয়ারীর সাথে তাঁর যোগাযোগের তথ্য আই সি সিকে জানান নি। সাকিবও নিজের এই দায় অস্বীকার করেননি। ভুল করেছেন জানিয়ে বলেছেন, ‘যে খেলাটি ভালোবাসি, সেখান থেকে নিষিদ্ধ হয়ে আমি অবশ্যই অসম্ভব কষ্ট পাচ্ছি। কিন্তু আমার কাছে অনৈতিক প্রস্তাব আসার পরও না জানানোর ফলে আমার শাস্তি আমি মেনে নিয়েছি। আইসিসির দুর্নীতিবিষয়ক কমিটির দুর্নীতির বিরুদ্ধে লড়াই খেলোয়াড়দের ওপর নির্ভর করে। এ ঘটনায় আমি আমার দায়িত্ব পালন করতে পারিনি।’
সাকিবের এই শাস্তি নিয়ে অনেকেই ট্রল করছে, অশোভনীয় ভাষা ব্যবহার করছে। সাকিব বাংলাদেশের সবার আপনজন। সাকিব বাংলাদেশের মানুষের মনের কাছে এসেছে অনেক যুদ্ধ করে। সাকিব আমাদের গর্ব। তিনি ম্যাচ ফিক্সিংয়ের প্রস্তাবে রাজী হননি কিন্তু বিষয়টি হয়তো গুরুত্বের সাথে দেখেনও নি। তিনি তাঁর দায়িত্ব পালন করেননি। কিন্তু সাকিব অবলীলায় উনার ভুলের দায় স্বীকার করে নিয়েছেন । কাকতলীয়ভাবে ভারতের সাথে খেলার আগেই এটি হলো। সাকিবের এই ভুলের জন্য শুধু সাকিব নয় বাংলাদেশকে অনেক মূল্য দিতে হবে। আমরা সাকিবের এই ভুলটি ভুল হিসেবে অপরাধ হিসেবে বিবেচনা করি। তারপরেও সাকিব আমাদের প্রিয়জন। সাকিব মাঠে ফিরে আসবেন আবার দেশের সবাইকে আনন্দে মাতিয়ে তুলবেন ।
আর যারা সাকিবকে নিয়ে ট্রল করছেন তাদেরকে বলি বাংলাদেশের মানুষের অনুভুতিকে আঘাত দিয়ে আনন্দ পেতে পারেন কিন্তু আমাদের ভালবাসার স্থান থেকে সাকিবকে দূরে সরাতে পারবেন না।
সাকিবের এই শাস্তি নিয়ে অনেকেই ট্রল করছে, অশোভনীয় ভাষা ব্যবহার করছে। সাকিব বাংলাদেশের সবার আপনজন। সাকিব বাংলাদেশের মানুষের মনের কাছে এসেছে অনেক যুদ্ধ করে। সাকিব আমাদের গর্ব। তিনি ম্যাচ ফিক্সিংয়ের প্রস্তাবে রাজী হননি কিন্তু বিষয়টি হয়তো গুরুত্বের সাথে দেখেনও নি। তিনি তাঁর দায়িত্ব পালন করেননি। কিন্তু সাকিব অবলীলায় উনার ভুলের দায় স্বীকার করে নিয়েছেন । কাকতলীয়ভাবে ভারতের সাথে খেলার আগেই এটি হলো। সাকিবের এই ভুলের জন্য শুধু সাকিব নয় বাংলাদেশকে অনেক মূল্য দিতে হবে। আমরা সাকিবের এই ভুলটি ভুল হিসেবে অপরাধ হিসেবে বিবেচনা করি। তারপরেও সাকিব আমাদের প্রিয়জন। সাকিব মাঠে ফিরে আসবেন আবার দেশের সবাইকে আনন্দে মাতিয়ে তুলবেন ।
আর যারা সাকিবকে নিয়ে ট্রল করছেন তাদেরকে বলি বাংলাদেশের মানুষের অনুভুতিকে আঘাত দিয়ে আনন্দ পেতে পারেন কিন্তু আমাদের ভালবাসার স্থান থেকে সাকিবকে দূরে সরাতে পারবেন না।