মেরুন পাঞ্জাবী আর শাদা জামদানীর গল্পটা বলিঃ
অন্তর্ভেদী দৃষ্টি ছিল ছেলেটার চোখে, মেরুন পাঞ্জাবী পরা সে।
দৃষ্টির তীক্ষ্ণতায় এলোমেলো হয়ে যায় মেয়েটির ভেতর।
কবেই ভেঙ্গে গেছে মেয়েটি, তার বৈকালিক শূন্যতায়!
একদিন জানে, শাদা জামদানীতে মেয়েটিকে ছেলেটির খুব ভাললাগে।
খোঁজে শ্বেত-শূভ্রতায় এক অনির্বচনীয় প্রত্যাশা।
ছেলেটির ভেতরে ভেতরে জ্বলে গনগনে তুঁষের আগুন
তবুও মুখে বলে- আমি ভেজা কাঠ, একদম জ্বলে না।
স্বীকারেই বুঝি সব হার!
মেয়েটি কল্পনায় অনুভব করে তার সবকিছু।
শাদা জামদানীতে তার কেন এতো ভালোলাগা।
তবুও শাব্দিক উচ্চারণে শুনতে চায় সব কিছু,
নিস্তব্ধ শুন্যতা ভেঙ্গে ছেলেটি শুধু বলে উঠে-
না বলা কথা বুঝে নিতে হয়!
প্রকাশেই যতো জটিলতা—
————————————–
(কাজী সুলতানা শিমি)