পঁচাত্তরের ১৫ আগস্ট বিপথগামী একদল সেনা সদস্যের হাতে সপরিবারে নিহত হন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। বিশ্লেষকরা বলছেন, হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি, জাতির জনক বঙ্গবন্ধুকে হত্যার মধ্যদিয়ে বাঙালি জাতির অগ্রগতিকে থামিয়ে দেয়ার অপচেষ্টা করেছিলো ষড়যন্ত্রকারীরা।৩৫ বছরের রাজনৈতিক জীবন। এই সময়ে তিনি একটি জনগোষ্ঠীকে জাতিক চেতনায় ঐক্যবদ্ধই শুধু করেননি, তাদের স্বাধীনতার, মুক্তির আকাঙ্ক্ষাকে ভাষা দিয়েছিলেন। সাহসে, শৌর্যে পরাধীনতাকে পেছনে ফেলেছেন।
আকস্মিক কিংবা অপ্রত্যাশিত নয়। তিনি এসেছিলেন বাংলার মাটি থেকে জেগে। ভালবেসেছিলেন মাটি আর মানুষকে। তিনি রাজনীতির কবি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান।
পঁচাত্তরে ঘাতকের বুলেট গর্জে উঠেছিল। সপরিবারে হত্যা করা হয় জাতির পিতাকে। এই মৃত্যুঞ্জয়ীর তিরোধান দিবস মিলেছে আগস্টে। এই মাস বেদনার হয়েও অফুরান শক্তি যোগায় বাঙালিকে।
বাংলাদেশের সত্তার অন্বেষীয় বঙ্গবন্ধুকে পাওয়া যায় বাঙালির পরম আপনজন হিসাবে। তাইতো আজও নানাভাবে প্রাণিত করে বাঙালি জাতিকে।
মৃত্যুর সাথে সাথে জাতির পিতা নতুন করে জন্ম নিয়েছেন বাঙালির অন্তরে। সেখানে প্রবলভাবে আলোড়িত করে যাচ্ছেন প্রতিনিয়তই। আর এভাবেই তিনি বেঁচে থাকবেন শ্রদ্ধায় আর স্মরণে। (সূত্রঃ সময় টিভি )