অনলাইন ডেস্কঃ ফারাও তুতেন খামেন, দ্বিতীয় রামেসিস কিংবা মিশরের রানী নেফারতিতি। মমির কথা বললেই ভেসে ওঠে তাদের চেহারা।
এবার সেই রহস্যময় মমি হবার সুযোগ এনে দিয়েছে অস্ট্রেলিয়ার জাদুঘর কর্তৃপক্ষ। সিডনিতে একসাথে ৮শ’ মানুষ সাজলেন মমির সাজে। হাজার বছর আগের রহস্যময় মমি নিয়ে আগ্রহের কমতি নেই একবিংশ শতাব্দীতেও।
সখ কিংবা কৌতুহলের বশে অনেকেই চান, মমির জীবন সর্ম্পকে একটু হলেও ধারনা নিতে। আর একদিনের জন্য এই মমিফিকেশনের সুযোগ এনে দিয়েছে অস্ট্রেলিয়ার সিডনি যাদুঘর কর্তৃপক্ষ। ব্রিটিশ ও অস্ট্রেলিয়ার যাদুঘরের উদ্যোগে মমি হতে জড়ো হন প্রায় ৮শ মানুষ। মানবদেহকে কৃত্রিম উপায়ে সংরক্ষণের এই রীতি চালু হয় খ্রিষ্টপূর্ব ৩৫শ বছর আগে। অনেক ব্যয়বহুল বিধায় শুরুতে মিশরের ফারাও কিংবা রাজ পরিবারের সদস্যদের দেহ-ই মমি করা হত। তবে খ্রিষ্টপূর্ব ১৫৫০ সাল থেকে সামর্থবান অনেকেই মমি করতে শুরু করেন। প্রত্নতাত্ত্বিকরা বল থাকেন ৩ হাজার বছরে মিশরে প্রায় ৭ কোটি মমি তৈরি হয়েছিলো।